৮টি সেরা পাসিভ ইনকাম আইডিয়া
ইন্টারনেট
থাকায় এখন অনেক প্যাসিভ ইনকাম আইডিয়াস বের হয়ে গেছে যা দিয়ে এখন অনেকেই
অনলাইনে কিংবা অফলাইনে প্রচুর অর্থ আয় করছে ।আমরা অনেকেই আছি যারা কম বেশি অনলাইনে বা অফলাইনে
আয় করি বা কাজ করছি কেউবা ফ্রিল্যান্সিংয়ে,কেউ বা এফিলিয়েট মার্কেটিং,কেউ বা সি
পি এ তে ,আবার কেউবা আর্টিকেল রাইটিং এ আবার কেউ বা ইমেইল মার্কেটিং এ।
আমরা যারা অনলাইনে জড়িত আছি কমবেশি
সবাই অনলাইন কে একটা ইনকামের পথ হিসেবে বেছে নিয়েছি। কিন্তু আজ ফ্রীলান্সিং কাল আফিলিয়েট মার্কেটিং পরশুদিন অন্য কিছু এভাবে কি
আসলে আমাদের কোন পার্মানেন্ট ক্যারিয়ার হচ্ছে?
আসলেই
কি কোন ক্যারিয়ার আমাদের জন্য স্থায়ী কোনো সমাধান এনে দিচ্ছে ? আসলে
পৃথিবীতে কোন কিছুই স্থায়ী নয় । কিন্তু আপনাদের কথা ভেবে আমি আপনাদের সামনে ৮টি সেরা প্যাসিভ ইনকাম
আইডিয়া নিয়ে এসেছি। যা আপনাদের স্থায়ী
কোন আয়ের পথকে সুগম করে দেবে ।আপানারা ইচ্ছা করলে এখানে একটু সময়
দিয়ে ভালো মানের একটা অর্থ আয় করতে পারবেন এবং সেটা হতে পারে স্থায়ী আয়ের পথ।
তাই
আসুন আমরা ৮টি উপায় জানি যা দিয়ে আমরা আমাদের প্যাসিভ ইনকাম
আইডিয়াকে কাজে লাগাতে পারি ।প্রথমেই বলে রাখি একটু ধৈর্য সহকারে আমার আর্টিকেলটি এ টু জেড ভালোভাবে পড়বেন
এবং বুঝবেন।আর না বুঝলে নিচে কমেন্ট
করবেন ।আমি আপনাদের রিপ্লাই জানিয়ে দেব ।
ইনকাম
এর প্রকারভেদ
অনলাইনে
আমরা সাধারণত দুটি উপায়ে আয় করতে পারি একটি হচ্ছে অ্যাক্টিভ আরেকটি হচ্ছে প্যাসিভ
। এবার একটু বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
অ্যাক্টিভ
ইনকাম
অ্যাক্টিভ
ইনকাম বলতে আমরা যারা অনলাইনে
ফ্রিল্যান্সিং করছি বা অন্যান্য কাজে অনলাইনে জড়িত আছে হোক সেটা ছোট সার্ভের কাজ , পেইড টু ক্লিক বা অন্য কিছু।যে কাজে আক্টিভ থাকলে আমরা টাকা আয় করি আর
না করলে টাকা আয় করা যায় না তাই পাসিভ ইঙ্কাম। একটিভ ইনকাম
যে আমাদের সব সময় থাকবে এমনটি নয় যদি আমরা অ্যাক্টিভ থাকি বা কাজ করি তাহলে আমরা
অর্থ পাই আর যদি একটিভ না থাকি তাহলে অর্থ পাইনা অর্থাৎ একটিভ ইনকাম আসলে কখনোই ক্যারিয়ারে লংজেবিলিটি এনে
দিতে পারে না ।যেমন ফ্রীলান্সিং,ডাটা এন্ট্রি,সার্ভে এ জাতীয় কাজ ।
প্যাসিভ ইনকাম
প্যাসিভ
ইনকাম বলতে আমরা সাধারণত আয়ের সেই ঊপায়কে বুঝি যা দ্বারা আমরা কোন একটি কাজ একবার করলে
ধীরে ধীরে তা থেকে আমাদের সব সময় একটা ভালো মানের রেভিনিউ জেনারেট হয়ে থাকবে এবং
সেটা হবে দীর্ঘস্থায়ী অর্থাৎ আমরা যদি কোন
একটা প্রতিষ্ঠান বা একটা প্রজেক্টে অর্থ ব্যয় করি ,সময় ব্যয় করি এবং সেটি জমা
দেয় কে দীর্ঘস্থায়ী কোন আইনে দেয় বা উপায় এনে দেয় তাহলে সেটাকে প্যাসিভ ইনকাম
বলা হয়
কোনটি
ভালো অ্যাক্টিভ ইনকাম নাকি প্যাসিভ ইনকাম
সত্যি
কথা বলতে অবশ্যই একটিভ থেকে প্যাসিভ ইনকাম ভালো কারণ সব সময় আপনার সামর্থ্য এবং
শক্তি একরকম নাও থাকতে পারে হয়তোবা আপনার মানসিক পরিস্থিতি বা সামগ্রিক পরিস্থিতি
একরকম নাও থাকতে পারে ।যদি আপনি হঠাৎ
করে অসুস্থ হয়ে পড়েন বা যেটা করছেন সবসময় সেটা না করতে পারেন তাহলে হয়তো আপনার
আয় হবে না অর্থাৎ একটিভ ইনকামে সবসময় একটিভ থাকতে হয়।
এক্ষেত্রে
আমরা একজন ড্রাইভারের কথা বলতে পারি যে কিনা প্রতিদিন কাজ করে আয় করে এখন হঠাৎ
করে সে যদি পাঁচ দিন অসুস্থ থাকে তাহলে নিশ্চয়ই সে আয় করতে পারবে না বা তার অর্থ
আয় করা বন্ধ হয়ে যাবে। ঠিক অনলাইনে যারা ফ্রিল্যান্সিং করেন তাদের ক্ষেত্রে আমরা একি
কথা বলতে পারি অনেক সময় বায়ারের কাজ সময়মতো না করতে পারলে ভালো রিভিউ আসে না। যা কিনা একজন ফ্রিল্যান্সারের কারিয়ারে অনেক বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলে ।
আমি
বলছি না যে ফ্রিল্যান্সিং খারাপ পেশা অবশ্যই ফ্রিলান্সিং ভালো পেশা ।কিন্তু প্যাসিভ ইনকামটা সবচেয়ে বেস্ট আইডিয়া বলে আমার মনে
হয়েছে। আমার ১০ বছরের দীর্ঘ
অভিজ্ঞতা থেকে বলছি আমার কাছে মনে হয়েছে প্যাসিভ ইনকাম টা সবচেয়ে বেস্ট ইনকাম ।
প্যাসিভ ইনকাম এ ইনভেস্ট বা পরিশ্রম হয়তো একবার করলেই চলে বা ধারাবাহিক ভাবে
কিছু কাজ আপডেট করলেই হয় এবং তাতে সময়
কম লাগে। কিন্তু অ্যাক্টিভ ইনকাম করতে হলে আপনাকে সব সময় এক্টিভ থাকতে হবে অর্থাৎ
আপনি যদি কাজে না থাকেন তাহলে আপনি কখনোই করতে পারবেন না যা আপনার জন্য ভালো নাও
হতে পারে ।তবে বিগিনার দের জন্য
অ্যাক্টিভ
ইনকাম ভালো একটি পেশা বলে বিবেচিত হতে পারে।
সাতটি
উপায় নিয়ে আলোচনা করার আগে আমরা প্যাসিভ ইনকাম আইডিয়াস গুলোকে দুই ভাগে বিভক্ত
করে একটু বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব ।অর্থাৎ অফলাইন এবং অনলাইন দুটি ইনকাম
আইডিয়াস গুলোকে আমি শেয়ার করব যা আশা করছি আপনাদের অনেক বেশি কাজে লাগবে। শেষ পর্যন্ত একটু ধৈর্য সহকারে পড়বেন।
অনলাইনের
বাইরে আপনারা যদি কোন ব্যবসা বা প্যাসিভ
ইনকাম আইডিয়া চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনাদের উপকারে আসবে।
৮টি সেরা পাসিভ ইনকাম আইডিয়া
ম্যানুফ্যাকচারিং
বিজনেস
হ্যাঁ বন্ধুরা আপনারা যদি পড়ালেখা শেষ করে
চাকরি না পেয়ে বসে থাকেন বা চাকরি করছেন কিন্তু ব্যবসা করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য
ম্যানুফাকচারিং একটি ভাল প্যাসিভ ইনকাম আইডিয়া হতে পারে কারণ আমাদের দেশে মৌলিক
চাহিদাগুলোর পাশাপাশি অনেক চাহিদা পূরণ করতে এখনো পর্যন্ত ভালো কোনো
ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি অভাব আছে ।তাই আপনার যদি মোটামুটি থাকে অল্প পুঁজির থাকে
তাহলে আপনি ইচ্ছা করলে ম্যানুফ্যাকচারিং এর বিজনেস করতে পারেন ম্যানুফ্যাকচারিং
বিজনেস এর মধ্যে আছে কোয়েলের ব্যবসা ডিটারজেন্ট পাউডার লিডিং প্রোডাক্ট এর ব্যবসা
বিজনেস ওয়েডিং পার্টি খাবার পানি বা মিনারেল
ওয়াটারক্লিনিং প্রডাক্ট যেমন গ্লাস ক্লিনিং ইত্যাদি এবার একটু অনলাইন ইনকাম
আইডিয়া গুলো নিয়ে একটু বিস্তারিত আলোচনা করি ।
মশার কয়েল
বাংলাদেশের
প্রেক্ষাপটে মশার কয়েলের ব্যবসা খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা। তাছাড়া এ ব্যবসা
করতে খুব বেশি পুঁজির প্রয়োজন হয় না ।প্রাথমিকভাবে ৫থেকে ১০ হাজার টাকা হলেই মশার কয়েলের ব্যবসাটি করা যায়। যদি আপনি নিজস্ব ম্যানুফ্যাকচারিং করেন
আর যদি আপনার কাছে অর্থ থাকে সেক্ষেত্রে আপনাকে কয়েল বানানোর কৌশল গুলো শিখতে হবে
।আর বানাতে খুব বেশি সময় লাগবে বলে আমার মনে হয় না ।কারণ আপনি অনলাইনে প্রচুর রিসোর্স পাবেন
যেখান থেকে আপনি খুব সহজেই মশার কয়েল বানানো শিখে যেতে পারবেন। তাই আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনি
মশার কয়েল ব্যবসা টিকে আপনার প্যাসিভ ইনকাম হিসেবে বেছে নিতে পারেন।
ডিটারজেন্ট
পাউডার
এটি
ও বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত লাভজনক একটি প্রোডাক্ট যা
ম্যানুফ্যাকচারিং করে আপনারা একটি প্যাসিভ ইনকামের পথ তৈরি করতে পারেন। তাছাড়া এটি তৈরি করতে খুব বেশি খরচ পড়ে না শুধু একটু কৌশল জানা থাকলে আপনি ঘরে বসেই বা ছোটখাটো একটি
ফ্যাক্টরি করে ডিটারজেন্ট পাউডার বানাতে পারবেন ।তাছাড়া এটা বিক্রি করে লাভ হয় অনেক ।সুতারাং আটি একটি ভাল পাসিভ আয়ের উপায়
হতে পারে ।
ইভেন্ট
ম্যানেজমেন্ট
আমাদের
দেশে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর এজেন্সি বা
প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা খুব বেশি নয় ।তাই এ ব্যবসাটি খুবই লাভজনক বলে আমার মনে
হয়। ইভেন ম্যানেজমেন্ট বলতে যে কোন অনুষ্ঠানকে সুসজ্জিত করার কাজে
নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানকে বুঝায়। আপনার যদি ক্রিয়েটিভ কাজের প্রতি আগ্রহ
থাকে তাহলে আপনি এই ব্যবসাটি কে আপনার পেশা হিসেবে বেছে নিতে পারেন ।
লাগবে
শুধু আপনার দক্ষতা আর একটি ভালো মানের ক্যামেরা সাথে গ্রাফিক্স ডিজাইন
জানা। যা আপনি ইন্টারনেটের ভান্ডার থেকে খুব সহজেই শিখে নিতে পারবেন। আপনাদের সুবিধার জন্য আমি একটি রেফারেন্স লিঙ্ক দিয়ে দিয়েছি যেখান থেকে
আপনারা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
মিনারেল ওয়াটার
স্বাস্থ্য
সচেতন লোকদের জন্য মিনারেল ওয়াটার একটি ভালো মানের পণ্য হিসেবে বিবেচিত হতে পারে ।কারণ যারা সচেতন তারা অবশ্যই পানি
ব্যাপারে খুবই সজাগ থাকেন এবং তারা যেন তেন পানি যেখানে সেখানে পান করেন না ।
তাই
মিনারেল ওয়াটার ব্যবসা ভালো লাভজনক ব্যবসা আর এটি করা খুব বেশি কঠিন কিছুই না। শুধু আপনার একটু দক্ষতা আর টেকনিক শিখতে
হবে যা দিয়ে আপনি খুব সহজে তৈরি করতে পারেন। আপনাদের সুবিধার জন্য আমি নিচে একটি লিংক দিয়ে দিয়েছি যা
থেকে ক্লিক করে আপনারা খুব সহজে মিনারেল ওয়াটার তৈরির প্রক্রিয়াটি শিখে নিতে
পারেন।
গ্লাস
ক্লিনিং
যেভাবে
নতুন নতুন থাই গ্লাসের বাড়ি হচ্ছে সেই পরিমাণে পরিষ্কার করার কোন প্রোডাক্ট বাজারে
পাওয়া যাচ্ছে না। কাজেই গ্লাস ক্লিনিং খুব
ভালো মানের একটি লাভজনক ব্যবসা । তাছাড়া এটি তৈরি করা খুব কঠিন কিছু নয়।
যদি
আপনার একটু পুঁজি আর নিজস্ব জায়গা থাকে তাহলে গ্লাস ক্লিনিং প্রডাক্ট তৈরি করতে পারেন।এটি খুবই লাভজনক ব্যবসা। আপনাদের সুবিধার জন্য আমি নিচে একটি রেফারেন্স লিংক দিয়ে দিয়েছি যেখান থেকে আপনারা
জানতে পারবেন কিভাবে গ্লাস ক্লিনিং তৈরি
করতে হয়।
অনলাইনে আয়ের কি কি উপায় আছে
অফ
লাইনে আয়ের উপায় নিয়ে অনেকক্ষণ আলোচনা
করলাম ।এবার আসুন জানি কিভাবে
অনলাইনে আমরা আমাদের প্যাসিভ ইনকাম আইডিয়াটি খুঁজে পেতে পারি ।আমি একটু বিস্তারিত আলোচনা করব তাই আশা
করব আপনারা ধৈর্য্য সহকারে পড়বেন।
ই কমার্স
হ্যাঁ
বর্তমানে অনলাইন পেক্ষাপটে দেখা গেছে অনলাইনে এখন ইউজারের সংখ্যা বিলিয়ন এর উপরে। তাই অনলাইনে ভিজিটর সংখ্যা যেমন বাড়ছে
তেমনি বাড়ছে বেচা কেনার পরিমাণ । তাই এখন কেউ অনলাইনে তার প্রোডাক্টটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে
বিক্রি করতে চায় তাহলে সে খুব সহজেই লাভবান হতে পারে। কারণ অনলাইনে অনেক ভিজিটর থাকে তাই কেউ যদি তার প্রোডাক্ট
এর জন্য নির্দিষ্ট পরিমান ভিজিটর চায় তাহলে সে একটা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভিজিটর পেতে পারেন ।
তাই
ই কমার্স সাইট তৈরি করে আপনি আপনার প্যাসিভ ইনকাম এর পথটি খুব সহজেই বেছে নিতে
পারেন ।আপনি যদি ভালো কাজ জানেন সেটা
হতে পারে যেকোনো ধরনের কাজ তাহলে আপনি অনলাইনে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে আপনার
সার্ভিসটি আপনার কান্ট্রিতে টারগেটেড কাস্টমারের কাছে সেল করতে পারেন ।
আপনার
যদি কোন একটি প্রোডাক্ট থাকে যা আপনি বিক্রি করতে চান হয়ত আপনি নিজেই সেটা বানিয়েছেন সেক্ষেত্রে একমাত্র
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি অনলাইনে প্রডাক্টি সেল করতে পারবেন ।কাজেই ই কমার্স নিঃসন্দেহে আপনার জন্য
একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে পরিগণিত হতে পারবেন।
ই কমার্স সাইট তৈরি করতে কি লাগবে
ই
কমার্স সাইট তৈরি করতে আপনার ওয়েবসাইট তৈরির দক্ষতা থাকতে হবে ।তাছাড়া আপনি কাউকে হায়ার করেও ইচ্ছা
করলে আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইটটি তৈরি করে নিতে পারেন ।আপনাদের সহায়তার জন্য আমি একটি লিংক দিয়ে দিয়েছি যা থেকে
আপনি খুব সহজেই আপনার ই কমার্স সাইট টঈয়।কাউকে দিয়ে তৈরি করতে
পারবেন ।আর যদি মনে করেন নিজেই বানবেন
তবে আমার টিউটোরিয়ালগুলো দেখতে থাকুন ।
তাছাড়া
ফ্রীলান্সিং ইকমার্স সাইট তৈরির প্রচুর
ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে আপনি আপনার পছন্দমত ফ্রিল্যান্সার কে
হায়ার করে কাজ করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইনে জনপ্রিয় একটি সাইট হচ্ছে ফাইবার ।যেখান থেকে খুব অল্প খরচেই আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত ওয়েব
ডেভেলপার কে খুঁজে পেতে পারেন।ফাইবারে যারা কাজ করেন তাদের কাজের রেট অন্যান্য ওয়েবসাইট এর তুলনায় অনেক কম।তাই
এখান থেকে আপনি আপনার ওয়েবসাইটটি তৈরি করতে পারেন ।
বাংলাদেশের
ভাইয়েরা আপনারা বাংলাদেশের একটি নতুন
সাইট যার নাম কাজ ki.com । যেখান
থেকে আপনারা আপনাদের নির্দিষ্ট ওয়েব ডেভেলপার কে হায়ার করতে পারেন। আর যদি আপনারা মনে করেন না আপনারা নিজেই করবেন। তাহলে নিচের লিংক দেয়া আছে ওখানে ক্লিক করে কাজ গুলো শিখে নিন তাতে আপনার অনেক টাকা বা অনেক খরচ বেঁচে যাবে।
আমার
চানেলে অনেক ভিডিও দেয়া আছে বা দিচ্ছি দয়া করে দেখে নেবেন।
ইচ্ছে
করলে আপনি আমাদের প্রতিষ্ঠানকে হায়ার করতে পারেন বা আমাদের ডিভিডিটি আপনি ক্রয় করতে পারেন যা দিয়ে আপনি খুব সহজেই
বাসায় বসে একটি ই-কমার্স
সাইট তৈরি করে ফেলতে পারবেন । আমাদের প্রতিটি কোর্স খুবই সহজ এবং
সরল ভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যে কোন লোক যারা একদম প্রগ্রামিং জানে না তারা খুব সহজেই একটি ওয়েবসাইট খুব সহজে
তৈরি করে ফেলতে পারবেন ।
শেষ কথা
আজকের
পর্বটি এখানে শেষ করছি আগামী পর্বে পুরোপুরি
লেখা হবে ।আশা করছি আরটিকেল আপনাদের ভাল
লেগেছে ।অবশ্যই শেয়ার করতে ভুল্বেন না জেন আপনার বন্ধুরাও এ থেকে উপকৃত হয়।
সুস্থ
থাকুন আর আমাদের সাথে থাকুন উপরের নটিফিকেশনটি
অবশসই ইয়েস করে দীন ।জাতে করে আআদের পরবর্তী আর্টিকেল গুলো আপনি সহজে দেখতে
পারেন ।
পর্ব
চলবে ...।।